To Autumn
টু অটাম
কুয়াশা ও রসালাে ফলফলাদি পাকার ঋতু
সুপরিণত সূর্যের অন্তরঙ্গ বন্ধু ।
তার সাথে ষড়যন্ত্র করে কীভাবে ভারাক্রান্ত ও কৃপা কর।
আঙ্গুর লতার ফলগুলােকে, যা বেড়ে উঠে পাতার ছাউনির চারপাশে।
কুটিরের পাশে শেওলা ধরা গাছগুলােকে আপেলের ভারে নুইয়ে দাও।
শাস পর্যন্ত ফলগুলােকে পরিপক্বতা দাও।
লাউকে স্ফীতকর আর হিজল ফলকে পুষ্টকর।
মিষ্টি শাস দ্বারা; ফুটাও অধিক ফুল।
শেষ সময়েও অধিক ফুল ফুটাও মৌমাছিদের জন্যে।
যেন তারা ভাবে সুখের দিন নাহি হবে শেষ
কারণ গ্রীষ্মকালেও মৌচাককে মধুতে করেছে পূর্ণ।
কে তােমাকে দেখেনি এই শস্যভাণ্ডারের মাঝে? |
মাঝে মাঝে যে কেউ খুঁজে পেতে পারে তােমাকে বাহিরে।
শস্যগােলার মেঝে উদাসীন আসনে।।
তােমার চুলগুলাে উর্ধ্বে দুলছে শস্য-ঝাড়ার বাতাসে।
অর্ধ কৰ্ষিত জমিতে গভীর ঘুমে মগ্ন তুমি ।
তন্দ্রাচ্ছন্ন তুমি পপি ফুলের ঘ্রাণে, তখন তােমার কাস্তে
পরবর্তী কর্তনরেখার ফুল জড়ানাে শস্য কাটা থেকে বিরত হয়।
মাঝে মাঝে তুমি থাক শস্য কুড়ানিদের মতো।
মাথায় বােঝা নিয়ে সােজা পার হও নদী।
কিংবা আপেল পিষে রস করা যন্ত্রের পানে ধৈর্য ধরে তাকিয়ে থাক
তুমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাক শেষ ফোটাটি দেখতে।।
কোথায় বসন্তের সংগীত? কোথায় এখন তারা?
ভেব না তাদের কথা, তােমারও আছে নিজস্ব সংগীত।
যখন খণ্ড মেঘ ভেসে বেড়ায় দিনের শেষ ভাগে।
আর মাঠের খড় স্পর্শ করে গােলাপি আভা।
তখন ভঁশ মশারা এক সুরে বিলাপের কান্না জুড়ে দেয়
নদীর ধারে ছােটো ঝােপঝাড়ে; সুর বয়ে চলে ঊর্ধ্বলােকে।
অথবা বিলীন হয়ে যায়, যেন মৃদু বাতাসের বয়ে চলা বা থেমে যাওয়া;
পাহাড়ের তটিনী থেকে ভেসে আসে যুবক ভেড়ার ডাক;
ঝিঝি পােকার গান, আর এখন সপ্তমী সুরে।
বাগান থেকে ভেসে আসা লাল বক্ষধারী পাখির সংগীত
এবং আকাশে উড়াল দেওয়া একঝাঁক চড়ইয়ের কিচিরমিচির।।
(সারাংশ)
John Keats-এর To Autumn একটি শৈল্পিক কবিতা। এই কবিতায় কবি প্রথমে।
শরৎকাল’-কে ফলফলাদি পাকার ঋতু হিসেবে বর্ণনা করেছেন। কারণ শরৎকাল সূর্যের সাথে মিলে আঙ্গুর ও আপেলকে পাকায়, লাউকে ও হিজল ফলগুলাে মিষ্টি শীস দ্বারা। পুষ্ট করে এবং অসংখ্য ফুল ফোটায় যাতে মৌমাছি মধু সংগ্রহ করে মৌচাককে কানায়। কানায় পূর্ণ করতে পারে। দ্বিতীয় অংশে কবি ‘শরৎকাল’-কে নারীরূপে বর্ণনা করেছেন। নারীরূপী শরৎকাল শস্য গােলাজাত করার কাজে ব্যস্ত। ধান মাড়াই-এর কলের কাছে। তাকে উদাসীনচিত্তে বসে থাকতে দেখা যায়। শস্য ঝাড়াই করার যন্ত্রের বাতাসে তার। চুল উড়তে দেখা যায়। সে শস্যকর্তনীরূপে অধকর্তিত শস্যক্ষেত্রে পপি ফুলের গন্ধে। ঘুমিয়ে থাকে। আবার কখনাে তাকে দেখা যায় শস্যের বােঝা কাঁধে নিয়ে চলতে কিংবা আপেল থেকে রস বের করা যন্ত্রের পাশে ধৈর্য ধরে বসে থাকতে। শেষ পর্বে কবি। শরকালকে বসন্তকালের সাথে তুলনা করে বলেছেন যে, বসন্তকালের মতাে তােমারও নিজস্ব সংগীত আছে। উঁশদের গুঞ্জনধ্বনি, চড়ুই পাখিদের কিচিরমিচির, ভেড়ার কণ্ঠের
ধ্বনি, ঝােপঝাড়ে ঝিঝি পােকার চিৎকার—এগুলাে তাঁর নিজস্ব সুর। নীলাকাশে সাদা সাদা খণ্ড মেঘ এবং বিকেলের সূর্যের আলােতে ঘড়ের মাঠের গােলাপি আভা হলাে। শরতের নিজস্ব রং। এভাবে কবি এই কবিতায় শরৎকালকে বিচিত্র চিত্রে চিত্রায়িত করেছেন।
——————————————————————————————————————————————
- ##Discuss the three stages of Chaucer’s poetic development. /Chaucer as a poet.
- ##Why is Chaucer called the father of English poetry?
- ##What picture of Anglo Saxon life do you get in Beowulf?
- ##What is Romanticism? Discuss salient features of Romanticism with special reference to W.Wordsworh and John Keats.
To Autumn To Autumn To Autumn To Autumn To Autumn To Autumn To Autumn